ডাচ বাংলা ব্যাংক লোন সিস্টেম সম্পর্কে জানুন

SOHEL🌄

ডাচ বাংলা ব্যাংক লোন সিস্টেম সম্পর্কে আপনি কি জানেন যদি না জেনে থাকেন তাহলে আজকের এই আর্টিকেল থেকে আপনি ডাচ-বাংলা ব্যাংকের লোন করতে যে সমস্ত তথ্যগুলো লাগবে সেগুলো জেনে নিতে পারেন ।

ডাচ বাংলা ব্যাংক লোন সিস্টেম নিয়ে আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করা হবে তো কি কি সুবিধা থাকছে এই লনে এবং কি কি ডকুমেন্টস লাগবে যাবতীয় সকল তথ্য এই আর্টিকেলে তুলে ধরা হলো চলুন জেনে নিই আজকের আলোচনা থেকে।

পেজ সূচিপত্রঃ ডাচ বাংলা ব্যাংক লোন সিস্টেম সম্পর্কে জানা জরুরী

ডাচ বাংলা ব্যাংক লোন সিস্টেম
ডাচ বাংলা ব্যাংক লোন এর ডকুমেন্টসমূহ
ডাচ বাংলা ব্যাংকের লোন সিস্টেমের সুবিধা
ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকে স্যালারি লোন
ডাচ-বাংলা ব্যাংক লোন আবেদনের সিস্টেম
ডাচ বাংলা ব্যাংকের পার্সোনাল লোন
ডাচ বাংলা ব্যাংকের হোম লোন প্রদান
ডাচ বাংলা ব্যাংকের ব্যবসায়িক লোন
ডাচ বাংলা ব্যাংকের চার্ট সমূহ
ডাচ বাংলা ব্যাংক এর কৃষি লোন প্রদান
আমাদের কথা

ডাচ বাংলা ব্যাংক লোন সিস্টেম

ডাচ বাংলা ব্যাংক লোন সিস্টেম হচ্ছে একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বহন করে থাকে এই ব্যাংকবিভিন্ন প্রকারে লোন প্রদান করে থাকে যেমন হোম লোন চাকুরি লোন ব্যবসায়িক লোন সহ অনেক রকমের লোন এ ব্যাংক দিয়ে থাকে ব্যাংকের লোনের আবেদন করতে হলে যাবতীয় ডকুমেন্টস প্রয়োজন হয় এ ব্যাংকের সুদের হার কম থাকায় লোনের গ্রাহক অনেক বেশি এই ব্যাংকের প্রচুর সুবিধা রয়েছে লোন পরিষদের জন্য এবং গ্রহণের জন্য অতি সহজেই ডকুমেন্টস দিয়ে লোন করা যায় ।

ডাচ বাংলা ব্যাংক লোন সিস্টেমে প্রথম যে পদক্ষেপটি আপনি নিবেন সেটি হচ্ছে জাতীয় পরিচয় পত্র এবং সমস্ত স্টেটমেন্ট সংগ্রহ করে একজন সুস্থ মস্তিষ্কের জামানত হিসেবে বা গ্রান্টেড হিসেবে গ্রহণ করবে ব্যাংক তাকে অভিনন্দন পরিশোধ করার মতো ক্ষমতাও রাখতে হবে ফিক্স ডিপোজিট অন্যান্য মূল্যবান সম্পদ বা প্রপার্টি থেকে জামাত হিসেবে গ্রহণ করবে তো চলন এর আবেদন করতে হলে কি কি ডকুমেন্টস লাগে সেগুলো জেনে নিই।

আরো পড়ুনঃপ্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিয়ম সম্পর্কে জানুন

ডাচ বাংলা ব্যাংক লোন এর ডকুমেন্টসমূহ

ডাচ-বাংলা ব্যাংকের লোন সিস্টেম এর যাবতীয় তথ্য এবং কি কি কাগজ লাগবে প্রয়োজনীয় সমস্ত কিছু আর্টিকেল থেকে জেনে নিতে পারবেন মনে রাখবেন এই যাবতীয় ডকুমেন্টস এর কোন একটি যদি বাদ যায় সে ক্ষেত্রে আপনার লোন নাও হতে পারে অবশ্যই এগুলো মাথায় রাখতে হবে

জাতীয় পরিচয় পত্র বা এন আই ডি কার্ড

ছবি দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের সদ্য তোলা

ব্যাংক স্টেটমেন্ট অবশ্যই কমপক্ষে ছয় মাসের হতে হবে

ঋণের পরিমাণ

আপনি কত টাকা পর্যন্ত ঋণ করতে পারবেন আপনার স্ট্যাটাস দেখে এস্টিমেট দিবে ব্যাংক সেক্ষেত্রে প্রয়োজন হবে টিআইএন/বা ই টি আই এন দেখে দিনের পরিমাণ 5 লক্ষ টাকা বা তারও বেশি হয়ে থাকে।

চাকরি অথবা ব্যবসা তথ্য প্রদান

আপনি যদি ব্যবসা করে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনাকে ট্রেড লাইসেন্স এর মূল কপির ফটোকপি দিতে হবে আর যদি চাকরি করে থাকেন তো চাকরি যাবতীয় কাগজপত্র ওই ডকুমেন্টস এর সাথে জমা দিতে হবে ।

জামিনদার

আপনি যদি লোন করতে চান বা ডাচ বাংলা ব্যাংকের সিস্টেম অনুযায়ী সে ক্ষেত্রে আপনাকে ঐ গ্রান্টেডের লোন পরিশোধ করার মতো ক্ষমতা বা প্রপার্টি বা ফিক্সড ডিপোজিট ব্যাংকে থাকতে হবে অথবা সে পরিমাণ মূল্যবান সম্পদ জমা দিতে হবে ।

বিভিন্ন শর্তাবলী

বয়স

ডাচ বাংলা ব্যাংক লোন সিস্টেম অনুযায়ী আপনাকে অন্যান্য যেগুলো শর্ত পূর্ণ করতে হবে সেগুলো হচ্ছে অবশ্যই আপনার আঠারো বছর হতে হবে

লোনের পরিমাণ ও মেয়াদ

আপনি ডাচ বাংলা ব্যাংকের লোন করলে অবশ্য আবেদনক্রমে কত টাকা লোন চাচ্ছেন সে বিষয়ে উল্লেখ করবেন অবশ্যই মেয়াদ এর ভিতরে লোন ফেরত দিতে হবে সেটি উল্লেখ করতে হবে ।

সর্বোচ্চ বয়সসীমা

অবশ্যই আপনি যখন ডাচ বাংলা ব্যাংকের লোন করবেন তখন আপনার এনআইডি কার্ড দেখে তারা শনাক্ত করবে আপনার বয়স কত হয়েছে অবশ্যই বয়সের ক্ষেত্রে ৬০ বছরের মধ্যে হলে ডাচ বাংলা ব্যাংক লোন প্রদান করতে বাধ্য নয়।

চাকরির রিকোয়ারমেন্ট সমূহ

আপনি যদি ডাচ বাংলা ব্যাংকের লোন করতে চান তাহলে চাকরির রিকোয়ারমেন্ট মানে যাবতীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে ব্যাংকের কাছে এবং কি কি রিকোয়ারমেন্ট জমা দিতে হবে চলুন একটু জেনে নিই ।

রিকয়েরমেন্ট নামা

ডাচ বাংলা ব্যাংকের লোনের সিস্টেম অনুযায়ী আপনি যদি লোন করতে চান তাহলে যে সমস্ত পেশাবের চাকরি নিযুক্ত থাকতে হবে সেগুলো হলো ।

চাকরি
ব্যবসা
বাসা ভাড়া
ডাক্তার
প্রকৌশলী
বা বৈধ ব্যবসা

তবে ডাচ বাংলা ব্যাংক লোন নিতে উপরোক্ত ডকুমেন্টগুলো অবশ্যই আপনাকে সংগ্রহ করে রাখতে হবে ডাচ-বাংলা ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে ওই শাখা থেকে যেকোনো বড় কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করুন এবং তিনি আপনাকে লোন করতে সহায়তা দিবে এবং সঠিক দিক নির্দর্শনা দেখিয়ে দিবে।

ডাচ বাংলা ব্যাংকের লোন সিস্টেমের সুবিধা

ডাচ-বাংলা ব্যাংক লোন সিস্টেমের সুবিধা সমূহ রয়েছে অনেক তবে অন্যান্য ব্যাংকের চাইতে ডাচ-বাংলা ব্যাংকের সুবিধা অনেক বেশি যে সব সুবিধা গুলো আপনি নিতে পারবেন সেগুলো হলো

ডাচ বাংলা ব্যাংক লোন সিস্টেম হচ্ছে প্রচুর প্রতিযোগিতামূলক সুদের হার প্রদান করে থাকে স্বল্প সুদে লোন করলে খরচ কমাতে সাহায্য করবে

অবশ্যই ব্যাংকটি পার্সোনাল লোন দিয়ে থাকে হোম লোন অটো লোন বিজনেস লোন ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের প্রদান করে থাকে যা আপনার সাধারণ প্রয়োজন মিটারে সাহায্য করবে

ডাচ বাংলা ব্যাংকের লোন আবেদনের জন্য যে সমস্ত প্রক্রিয়াগুলো রয়েছে তা সহজ এবং দ্রুততম সময়ের মধ্যে সম্পাদন করা হয় তাছাড়া অনলাইনে আবেদন করেও আপনি সুবিধা ভোগ করতে পারবেন যেটাতে আপনার সময় সংক্ষেপণ করা যেতে পারে

ডাচ বাংলা ব্যাংকের গ্রাহক সেবাটি অত্যন্ত ভালো মানের হয়ে থাকে যা দক্ষ লোন প্রক্রিয়া সম্পর্কে আপনার কাছে সহযোগিতা করবে তাছাড়া যে কোন ধরনের প্রশ্ন আপনারা সহজে উত্তর পেয়ে যাবেন এবং দ্রুততার সাথে কাজ সম্পাদন করা হয়

ব্যাংকের বেশিরভাগ ক্ষেত্রে উচ্চ পরিমাণ অনুমোদন করে থাকে যারা গুরুত্বপূর্ণ প্রজেক্ট দেখাতে পারবেন তাদের জন্য এর প্রয়োজনও মেটানো সম্ভব

যারা ব্যাংক লোন গ্রহণ করে থাকেন তাদের পরিস্থিতি বিবেচনা করে বিভিন্ন কিস্তিতে সময় মত লোন পরিশোধ করতে সক্ষম হবেন

আপনার আয় রোজগার উপরে বৃদ্ধি করে ব্যাংক লোন প্রদান করে থাকে যেন অন্য মিনি হিসেবে আর্থিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে

আপনার সুবিধার জন্য ডাচ বাংলা ব্যাংক আপনার পরিকল্পনা সহজ উত্তর করে দেয় মাসিক পেমেন্ট হিসেবে আপনাকে লোন প্রদান করে থাকবে

আরো পড়ুনঃবিকাশের মাধ্যমে ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলনের উপায়

এছাড়াও আপনাকে বিভিন্ন রকমের স্মার্ট ব্যাংকিং সেবা যেমন মোবাইল ব্যাংকিং অনলাইন ব্যাংকিং আপনাকে লোন স্ট্যাটাস স্ট্রোক করতে এবং কিস্তি পরিশোধ করতে সাহায্য করবে

ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকে স্যালারি লোন

আপনি যদি ডাচ বাংলা ব্যাংক লোন সিস্টেম পদ্ধতি জেনে না থাকেন তাহলে এটি আরেকটি পদ্ধতি জেনে নিতে পারেন ডাচ বাংলা ব্যাংক স্যালারি লোন মানে হচ্ছে সাধারণত প্রতিষ্ঠান কর্মচারী কর্মকর্তাদের জন্য একটি সহজতার সুবিধার জনক লোন প্রস্তাব করে থাকে এই ব্যাংক যারা মূলত কর্মচারী কর্মকর্তাগণ রয়েছেন তাদের জন্য প্রযোজ্য হবে তাদের যাবতীয় ডকুমেন্ট জমা দেয়ার পরে প্রয়োজনীয় ফরম পূরণ করতে পারেন তো চলুন ডাচ বাংলা ব্যাংকের স্যালারি লোন সম্পর্কে জেনে নিই

তালিকা আকারে ডাচ বাংলা ব্যাংকের লোনের ক্যাটাগরি এবং সুদের হার প্রদান করা হলো

ক্রমিক নাম্বার	লন সম্পর্কিত তথ্য	সুদের পরিমাণ মেয়াদ
০১	লোনের পরিমাণ সর্বোচ্চ	বিশ লক্ষ টাকা
০২	নতুন লোনের ক্ষেত্রে সুদের হার	৯%পার্সেন্ট
০৩	অন্যান্য ব্যাংক থেকে টেক ওভারের ক্ষেত্রে সুদের হার	৮.৫%
০৪	নতুন লোনের ক্ষেত্রে প্রসেসিং ফি	১%
০৫	অন্যান্য ব্যাংক থেকে টেক ওভারের ক্ষেত্রে প্রসেসিং ফি	নেই
০৬	মেয়াদকাল	পাঁচ বছর
০৭	সর্বনিম্ন লনের পরিমাণ	দশ হাজার টাকা

ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকে আপনি ৯% হারে স্যালারি সুদ লোন পেয়ে যাবেন এটি একটি বড় সুবিধা তো চলুন তালিকা আকার এ লনের ক্যাটাগরি গুলো জানুন

এই লোনের উদ্দেশ্য

ডাচ বাংলা ব্যাংক স্যালারি লোন দেয় যে কারণে তার প্রধান কারণ হলো শিক্ষা চিকিৎসা এবং ব্যক্তিগত খরচ মেটানোর জন্য এবং ছেলেমেয়েদের যাবতীয় খরচ যেন এই লোন দিয়ে মেটে সেক্ষেত্রে এ লোন প্রদান করে থাকে সবচাইতে চিকিৎসার জন্য এলনের বেশি কদর হয়ে থাকে।

স্যালারি লোনের প্রয়োজনীয়তা

পেতে হলে অবশ্য আপনাকে নিয়মিত কোন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত থাকতে হবে সরকারি বা বেসরকারি বা বড় ধরনের প্রতিষ্ঠানে বড় কোন কর্মজীবী হতে হবে

আবেদনকারী একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ মাসিক স্যালারি গ্রহণ করতে হবে

প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস সমূহ

যে সমস্ত কাগজপত্র ডাচ-বাংলা ব্যাংকের সেলারি লোন করতে হলে প্রয়োজন হয় সেগুলো হল

ভোটার এন আইডি কার্ড বা পাসপোর্ট কপি
আপনার উপার্জনের প্রেসার প্রমাণাদি
রঙিন দুই কপি ছবি পাসপোর্ট সাইজের
আপনি চাকরিজীবী হন সেক্ষেত্রে বেতনের স্লিপ বা অ্যাপয়েনমেন্ট লেটার
আপনার বিগত ছয় মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট

ডাচ-বাংলা ব্যাংক লোন আবেদনের সিস্টেম

ডাচ-বাংলা ব্যাংকের লোন আবেদনের সঙ্গে নিয়ে আপনার নিকটবর্তী শাখায় কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করে আপনি চাইলে সরাসরি ঘরে বসে থেকে অনলাইনের মাধ্যমে এ লোনের আবেদন ফরম পূরণ করতে পারবেন ।

গ্রান্টেড বা জামানত

ডাচ বাংলা ব্যাংকের লোন সিস্টেমের গ্রান্টেড বা জামানত যে হবেন বা যাকে করা হবে তার অবশ্যই লোন পরিশোধ করার মতো প্রপার্টি বা ফিক্স ডিপোজিট থাকতে হবে এগুলো প্রমাণ অবশ্যই ব্যাংকের কাছে জমা দিতে হবে তাহলে আপনার লোন দিতে বাধ্য থাকবে ।

সময়কাল

ডাচ বাংলা ব্যাংক লোন প্রদান করে থাকে এলনের সময়কাল বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে অনেক সময় আবেদন করে আর ২৪ ঘন্টার মধ্যে এলোন সম্পন্ন হয়ে যায় তবে পরিষদের সময়কাল হচ্ছে এক বছর থেকে পাঁচ বছর মেয়াদী হয়ে থাকে এটি মাসিক লোনের ক্ষেত্রেও হতে পারে তবে সম্পূর্ণ তথ্য ব্যাংকের মাধ্যমে আপনাকে জানিয়ে দেয়া হবে ।

ডাচ বাংলা ব্যাংকের পার্সোনাল লোন

ডাচ বাংলা ব্যাংকের লোনের সিস্টেম অনুযায়ী এই ব্যাংক পার্সোনাল লোন প্রদান করে থাকে তার পার্সোনাল লোন নিয়ে ব্যক্তিগতভাবে আপনার যে সমস্ত প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস দরকার সেগুলো অবশ্য ব্যাংকে কাছে হস্তান্তর করতে হবে পার্সোনাল লোন হিসেবে ব্যাংক ২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত দিয়ে থাকে পার্সোনাল লোন যেকোনো ব্যক্তিগত স্বার্থ পূরণের জন্য দেয়া হয়ে থাকে যেমন

চিকিৎসা
শিক্ষা
হোম রেনোভেশন খরচ
বৈবাহিক খরচ ইত্যাদি
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সমূহ
এনআইডি কার্ডের ফটোকপি
দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি
চাকরির ক্ষেত্রে আমন্ত্র লেটারের বেতন হিসাব বিবরণী একটি কপি
ব্যবসায়িকের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় হবে বিজনেস কার্ড
টি এন টি মোবাইল ফোন অথবা ইউটিলিটি মিলের কপি
ডাইভার এর ক্ষেত্রে ড্রাইভিং লাইসেন্স
আপনার সর্বশেষ এক বছরের হিসাব
টাস্ট সার্টিফিকেট হতে হবে

মেয়াদকাল

ক্রমিক নাম্বার	লন সম্পর্কিত তথ্য	সুদের পরিমাণ মেয়াদ
০১	লোনের পরিমাণ সর্বোচ্চ	বিশ লক্ষ টাকা
০২	নতুন লোনের ক্ষেত্রে সুদের হার	৮%পার্সেন্ট
০৩	অন্যান্য ব্যাংক থেকে টেক ওভারের ক্ষেত্রে সুদের হার	৭.৫%
০৪	নতুন লোনের ক্ষেত্রে প্রসেসিং ফি	১%
০৫	অন্যান্য ব্যাংক থেকে টেক ওভারের ক্ষেত্রে প্রসেসিং ফি	নেই
০৬	মেয়াদকাল	১৫ বছর
০৭	সর্বনিম্ন লনের পরিমাণ	৫০হাজার টাকা

ডাচ বাংলা ব্যাংক পার্সোনাল লোন এর ক্ষেত্রে এক বছর থেকে পাঁচ বছর সময় দিয়ে থাকে এবং সর্বোচ্চ ২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন প্রদান করে থাকে তো পার্সোনাল লোনের বিস্তারিত জানতে অনুকরণ করতে পারেন ।

আবেদন প্রক্রিয়ার সমূহ

ডাচ বাংলা ব্যাংকের যে সমস্ত সিস্টেমে আবেদন করতে হবে পার্সোনাল লোন এর ক্ষেত্রে সেগুলো বিস্তারিতভাবে জেনে নিতে পারেন

আপনাকে অনলাইনে পার্সোনালি লোনের আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে

এবং ব্যাংকের আপনার ডকুমেন্ট যাচাই করবে তারপরে লোনের শর্তাবলী পর্যালোচনা করা হবে

সর্বশেষ আপনাকে ক্রেডিট স্কোর এবং আর্থিক অবস্থা যাচাই করে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে কমপক্ষে ৭ থেকে ১৪ দিন সময় লাগতে পারে তবে কিছু ক্ষেত্রে আরো দ্রুত হয়ে যেতে পারে

আরো পড়ুনঃগুগল পে অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে জানুন

ডাচ বাংলা ব্যাংকের হোম লোন প্রদান

ডাচ বাংলা ব্যাংকের লোন সিস্টেম অনুযায়ী যদি আপনি হোম লোন নিতে চান সেক্ষেত্রে আপনাকে প্রয়োজনীয় বাড়ির কেনার যে দলিলবাদী রয়েছে সেগুলো ব্যাংকের কাছে জমা দিতে হবে এবং সর্বোচ্চ এর কাছে দুই কোটি টাকা পর্যন্ত লোন পাওয়া যেতে পারে হোম লোনের জন্য যে সমস্ত ডকুমেন্টস প্রয়োজন চলুন জেনে নিই

হোম লোনের ডকুমেন্ট সমূহ

ডাচ-বাংলা ব্যাংক হোম লোন প্রদান করার ক্ষেত্রে যে সমস্ত ডকুমেন্টস গ্রহণ করবে সেগুলো হল
আপনার ভোটার এনআইডি কার্ডের ফটোকপি
ইউটিলিটি বিল অর্থাৎ গ্যাস বিল পানি বিল বা বিদ্যুৎ বিলের ফটোকপি
আপনি যদি চাকরিজীবী হন সে ক্ষেত্রে আপনার এপয়েন্টমেন্ট লেটার
ট্যাক্স সার্টিফিকেট
ব্যবসায় হলে বিজনেস কার্ড
সদ্য তোলা দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি
আপনার বাড়ির সম্পত্তির চুক্তিপত্র
বিগত এক বছরের ব্যাংক স্টেটমেন্ট

জমি সংক্রান্ত ডকুমেন্টস

মূল দলিলের ফটোকপি
জমির মালিক ও ক্রেতার চুক্তিপত্র দলিলের ফটোকপি
অ্যাজমাইলের জমি হলে তার নিবন্ধিত পিট দলিল বা পার্টিশন দলিল
মোজা ম্যাপ ফটোকপি
এসে খতিয়ানদ্বারা মিউটেশন সঠিকভাবে প্রত্যায়ন এর ফটোকপি
ডিসিআর আরএস মিউটেশন এস এ সর্বশেষ গণিত পর্চার দলিল

হোম লোন পরিষদের মেয়াদকাল

হোম লোন পরিষদের মেয়াদকাল হল সর্বোচ্চ আপনি সুবিধা পেতে পারেন ২৫ বছর লোন পরিশোধ এই হোম লোনপরিষদের তালিকা অনুসারে নিজের ছকে দেখানো হলো

ক্রমিক নাম্বার	লন সম্পর্কিত তথ্য	সুদের পরিমাণ মেয়াদ
০১	লোনের পরিমাণ সর্বোচ্চ	২ কোটি
০২	নতুন লোনের ক্ষেত্রে সুদের হার	৭.৫%পার্সেন্ট
০৩	অন্যান্য ব্যাংক থেকে টেক ওভারের ক্ষেত্রে সুদের হার	৭%
০৪	নতুন লোনের ক্ষেত্রে প্রসেসিং ফি	১%
০৫	অন্যান্য ব্যাংক থেকে টেক ওভারের ক্ষেত্রে প্রসেসিং ফি	নেই
০৬	মেয়াদকাল	১-৫ বছর
০৭	সর্বনিম্ন লনের পরিমাণ	২ লাখ

ডাচ বাংলা ব্যাংকের ব্যবসায়িক লোন

ডাচ বাংলা ব্যাংকের ওয়েবসাইট লোন মূলত অংকের মূলধনের উপর নির্ভর করে আপনি একটা ব্যবসা দাঁড় করাতে কত টাকা উপর নির্ভর করে ব্যবসাটি দাঁড় করাবেন সে বিষয়টি ব্যবসায়িক লোন ক্ষেত্রে ডাচ বাংলা ব্যাংক লোন প্রদান করে থাকে সর্বোচ্চ ২০ লাখ টাকা লোন দিয়ে থাকে। ব্যবসায়িক লোনের বিস্তারিত জেনে নিন।

লোনের উদ্দেশ্য

ডাচ বাংলা ব্যাংক সাধারণত ব্যবসায়িক লোন প্রদান করে থাকে এ লন মাঝারি ধরণের হয়ে থাকে এবং বড় ধরনের হয়ে থাকে এটি আপনার ব্যবসার উপরে ক্যালকুলেশন করে প্রদান করা হয়ে থাকে। যে সমস্ত ব্যবসা থাকা জরুরী সেগুলো হলো

কারখানা স্থাপন
নতুন যন্ত্রাংশ ক্রয়ের ক্ষেত্রে
ব্যবসার গতি বৃদ্ধি করার ক্ষেত্রে
ব্যবসায় মাল মজুদ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে
ঘরোয়া বাণিজ্যিক স্থাপনা তৈরীর ক্ষেত্রে

প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসমূহ

ডাচ বাংলা ব্যাংক লোন যে সমস্ত ডকুমেন্টস ব্যবসায়িক লোনের ক্ষেত্রে প্রয়োজন সেগুলো হলো

এনআইডি কার্ডের ফটোকপি বা ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি
আপনার বিগত এক বছরের ব্যাংক হিসাব
দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি
ব্যবসার ক্ষেত্রে ট্রেড লাইসেন্স
ট্যাক্সের ফটোকপি
ইউটিলিটি বিল এর কপি

চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে আইডি কার্ড ও বেতন হিসাব এর বিবরণী।

যোগ্যতা সমূহ

ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকে তাহলে যে সমস্ত যোগ্যতা থাকা প্রয়োজন আমরা এখন জেনে নিই

অবশ্যই লন গ্রহে তার বয়স ১৮ বছর হতে হবে
নিয়োজিত পেশায় থাকতে হবে এবং বাড়ির মালিক হতে হবে
আপনার নিম্নতম বিশ হাজার টাকা হতে হবে
আপনাকে একজন ডাচ বাংলা ব্যাংকের নিয়মিত গ্রাহক হতে হবে
আপনাকে একজন ভালো ক্রেডিট হিস্ট্রি হতে হবে।

লোন আবেদনের পদ্ধতি সমূহ

ডাচ বাংলা ব্যাংক লোন সিস্টেম অনুযায়ী ব্যবসায়িক লোনের ক্ষেত্রে যে সমস্ত প্রক্রিয়া তে আবেদন করতে হয় সেগুলো হলো

ব্যবসায়িক লোনের ক্ষেত্রে একটি আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে যথাযথ সঠিকভাবে

ডাচ বাংলা ব্যাংক আপনার ক্রাডিট হিস্ট্রি এবং যাচাই-বাছাই করে কিছু ক্ষেত্রে ব্যাংক আপনার সাক্ষাৎকার নিতে পারে।

ব্যবসায়িক লোনের পরিমাণ সুদের হার ও মেয়াদকাল সমূহ

ক্রমিক নাম্বার	লন সম্পর্কিত তথ্য	সুদের পরিমাণ মেয়াদ
০১	লোনের পরিমাণ সর্বোচ্চ	বিশ লক্ষ টাকা
০২	নতুন লোনের ক্ষেত্রে সুদের হার	৮%পার্সেন্ট
০৩	অন্যান্য ব্যাংক থেকে টেক ওভারের ক্ষেত্রে সুদের হার	৭.৫%
০৪	নতুন লোনের ক্ষেত্রে প্রসেসিং ফি	১%
০৫	অন্যান্য ব্যাংক থেকে টেক ওভারের ক্ষেত্রে প্রসেসিং ফি	নেই
০৬	মেয়াদকাল	১-৫ বছর
০৭	সর্বনিম্ন লনের পরিমাণ	৫০হাজার টাকা

ডাচ বাংলা ব্যাংক ব্যবসায়িক লোন হিসেবে কত টাকা প্রদান করবে এবং কত বছর মেয়াদী হতে পারে এবং কত পার্সেন্ট হারে আপনাকে একটি ছকের তালিকা আকারে দেখানো হলো।

ডাচ বাংলা ব্যাংকের চার্ট সমূহ

ডাচ বাংলা ব্যাংক লোন আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ সিস্টেম হলো চাট লোন প্রদান করে থাকে চাটলন চারটি পদ্ধতিতে প্রদান করা হয়ে থাকে লোনের প্রকার গুলো হলো

বিজনেস লোন
মিডিয়াম বা টার্ম লোন
শর্ট ট্রাম লোন
টেম্পোরারি লোন

ডাচ বাংলা ব্যাংক কিভাবে এ এসব লোন প্রদান করে থাকে চলুন একটু ছকের মাধ্যমে আমরা জেনে নিই।

ছক সমূহ

লনের প্রকার	লনের পরিমাণ	সুদের হার	মেয়াদ কাল	পেমেন্ট শর্ত বলে
বিজনেস লন	এক লক্ষ থেকে 50 লক্ষ টাকা	৮ থেকে ১২%	১ থেকে ৫ বছর	মাস কিস্তিতে
মিডিয়াম ট্রাম লোন	2 লক্ষ থেকে এক কোটি টাকা	৯.১% থেকে ১%	নাই	ত্রিমাসিক কিস্তিতে
শর্ট টার্ম লোন	৫০০০০ থেকে ১০ লক্ষ টাকা	৯.১% থেকে ৩%	এক থেকে তার কম	এক্কালিন বা মাসিক কিস্তিতে
টেম্পোরারি লোন	২৫ হাজার থেকে ৫ লক্ষ টাকা	১০% থেকে ১৪%	তিন থেকে বারো মাস

ডাচ বাংলা ব্যাংক এর কৃষি লোন প্রদান

ডাচ বাংলা ব্যাংক সাধারণত কৃষি লোন গুলোকে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে এ লোনের মাধ্যমে কৃষকরা তাদের উৎপাদিত ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সক্ষম হয় এবং দেশ ও জাতির উন্নয়নের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে আসছে এজন্য ব্যাংক থেকে একজন করে কৃষি অফিসার পর্যন্ত ওই জমিতে দেখাশোনার জন্য নিযুক্ত করা হয়ে থাকে।

লোনের উদ্দেশ্য সমূহ

ডাচ বাংলা ব্যাংক লোনের সিস্টেম অনুযায়ীএই কৃষি লনকে যে কারণে প্রদান করা হয়ে থাকে

এর মূল উদ্দেশ্য হলো

ডাচ বাংলা ব্যাংক কর্তৃকএই লোন প্রদান করে থাকে
কিসের বিভিন্ন যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জাম যেমন ট্রাক্টর পানির পাম ইত্যাদি কেনার জন্য এ সমস্ত লোন প্রদান করা হয়ে থাকে
নতুন কিছু প্রকল্প কৃষি প্রযুক্তির চাষের জন্য বিভিন্ন রকমের বিনিয়োগের ক্ষেত্রে এই লোন প্রদান করা হয়।
তাছাড়াও ফসল তোলা থেকে যাবতীয় খরচের জন্য এই লন প্রদান করা হয়।

প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসমূহ

ডাচ বাংলা ব্যাংক লোন সিস্টেম অনুযায়ী কৃষি যে সমস্ত ডকুমেন্ট এই ব্যাংক গ্রহণ করে থাকে সে সম্পর্কে বলা হল

কৃষি কার্যক্রম প্রকল্পের নিবন্ধন সনদ
ট্যাক্স আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার
পূর্ববর্তী আয়ের প্রমাণাদি সমূহ
জমির কাগজপত্র সমূহ

লোন আবেদনের সিস্টেম

ডাচ বাংলা ব্যাংকের লোন আবেদনের সিস্টেম হলো কৃষির ক্ষেত্রে নির্ধারিত ফরম পূরণ করতে হবে কাগজপত্র হবে

এক্ষেত্রে ব্যাংক আপনার ক্রেডিট হিসেবে যাচাই করবে প্রয়োজনে আপনার সাথে যোগাযোগ করতে পারে।

কৃষি লোন এর মেয়াদকাল

ডাচ বাংলা ব্যাংক লোন সিস্টেম অনুযায়ী কৃষি লোনের মেয়াদ কাল পাঁচ বছর ছয় মাস পর্যন্ত হয়ে থাকে বা তার বেশি হতে পারে এক্ষেত্রে আপনাকে ঋণের পরিমাণের উপর মেয়াদ ভিত্তি করে লোন প্রদান করা হতে পারে।

আরো পড়ুনঃগুগল থেকে টাকা ইনকাম করার সেরা ২০টি উপায়

কৃষি লোনের সুদের হার

ডাচ বাংলা ব্যাংক কৃষি লোনের সুদের হার সাধারণত ৭% থেকে ১২% পর্যন্ত করে থাকে তবে এটি ব্যাংকের নীতিমালা ও অর্থনৈতিক ভিত্তি করে না অনুযায়ী পরিবর্তন করতে পারে এটি ব্যাংকের উপরে সর অধীনস্থ করা আছে।

আমাদের কথা

ডাচ বাংলা ব্যাংক লোন সিস্টেম অনুযায়ী ওপরে আর্টিকেল থেকে আমরা যে সমস্ত তথ্য লোন করা যেতে পারে সম্পন্ন যেটা আশা করছি আপনারা সঠিকভাবে বুঝতে পেরেছেন উপর একটা লোন সম্পর্কিত যদি আপনাদের অসুবিধা হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে ওয়েবসাইটে কমেন্ট করে জানাবেন এবং ওপরের ডকুমেন্টস এর কথা বলা হয়েছে সেগুলো সঠিকভাবে ব্যাংকের কাছে জমা দিলে অতি সহজেই পেতে পারেন ।

সুতরাং বলা যায় যে বাংলা ব্যাংক সিস্টেম অনুযায়ী বেলুন পাওয়া খুবই সহজ এছাড়া যাবতীয় বিষয়ের উপর পরিপূর্ণ ধারণা রাখতে কৃষি অফিসার কাস্টমার কেয়ারে ১৬২১৬নাম্বারে ফোন দিয়ে যোগাযোগ করতে পারেন তাই আপনাদের সুস্বাস্থ্য কামনা করে এপর্যন্তই যে কোন সমস্যার জন্য এ ওয়েবসাইটে কমেন্ট জানিয়ে দিবেন এবং বেশি বেশি করে শেয়ার করে দেন আরো অনেকে এ লোন পেয়ে আর্থিকভাবে সচ্ছলতা ফিরিয়ে আনতে পারে এবং পরিবারকে আর্থিক সাহায্য করতে পারেন এটাই আমাদের একমাত্র লক্ষ।