কুমড়ার বীজে ১৭টি স্বাস্থ্যকর উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ

যেসমস্ত উপকার আছে  কুমড়া বীজকুমড়ার বীজে ১৭টি স্বাস্থ্যকর উপকারিতা ও পুষ্টিগুন সহ প্রচুর প্রোটিন আছে ।কুমড়ার বীজে  প্রচুর ফাইবার  আয়রন  ও জিংক আছে ।এছাড়া ও অনেক পুষ্টিগুণে ভরা কুমড়ার বীজ সেগুলো জানতে চান তাহলে পোস্টটি আপনার জন্য প্রযোজ্য।

খাদ্য তালিকায়  কুমড়ার বীজ  ও বাদাম কে লাট বা  সিড  বলা হয় ।এটাকে আমরা  মেডিসিন ও বলে থাকি ।মেয়েদের জন্য এটা রিয়েলি একটা মেডিসিন ।কুমড়ার বীজ ভেষজ ওষুধ নামে পরিচিত।এমন চিন্তা  থাকবে না এর সাথে যদি ব্লকলি থাকে তাহলে স্বাস্থ্যের কোন সমস্যা  করার  ক্যান্সারের চান্স নেই ।

পেজ সূচিপত্রঃকুমড়ার বীজে বারোটি স্বাস্থ্যকর পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা 

• কুমড়ার বীজের স্বাস্থ্যকর উপকারিতা
• কুমড়ার বীজের পুষ্টিগুণ সমূহ 
• কুমড়ার বীজ স্বাস্থ্য উপকারিতা সমূহ  
• ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায় কুমড়ার বীজ 
• কুমড়ার বীজে  আন্টি ইনফ্লামেন্টারি বৈশিষ্ট্য র
• কুমড়ার বীজে  হার্ট ফ্যাংশন সমর্থন করে
• কুমড়ার বীজ খেলে ঘুম ভালো হয় 
• কুমড়ার বীজ ক্যানসার প্রতিরোধক এর বৈশিষ্ট্য 
• কুমড়ার বীজ ওজন নিয়ন্ত্রনে সহায়ক 
• রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় কুমড়ার বীজে
• হাড়ের স্বাস্থ্য সমর্থন করে কুমড়ার বিজে
• কুমড়ার বীজ পুরুষের প্রজনন স্বাস্থ্য সমর্থন করে 
• কুমড়ার বীজ মহিলাদের প্রজনন স্বাস্থ্য সমর্থন ভূমিকা রাখে 
• কুমড়ার বীজ চুল ও ত্বকের  জন্য ভালো
• কুমড়ার দুশ্চিন্তা ও বিষণ্ণতা কমায়

কুমড়ার বীজের স্বাস্থ্যকর উপকারিতা

কুমড়ার বিজে ১৭টি স্বাস্থ্যকর উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ রয়েছে এই বীজে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ম্যাগনেসিয়াম জিংক এবং ফ্যাটি অ্যাসিড যেটা হৃদপিণ্ড কে সুস্থ রাখতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। অনেক গবেষণায় দেখা যাচ্ছে যে কুমড়ার বীজ খেলে দেহের খারাপ কোলেস্টোরেজ মাত্রা কমে যায় । এবং রক্তচাপ ও কমতে থাকে।

কুমড়া সাদা বীজ গুলি পাওয়ার হাউজ হিসেবে কাজ করে ।এতো পুষ্টি বীজের ওপরের খোসা ছাড়ানোর পরে যে ভিতরের আবরণ দেখা যায় সেটা চোখের মতো চ্যাপ্টা আকৃতির হয় । ঐতিহ্যগতভাবে কুমড়ার বীজে বিভিন্ন অবস্থা চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। 

পরজীবী আক্রমণে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এমন কিডনি ও পর শত্রুকে ফেল করতে পারে এই কুমড়ার বীজ। এ কুমড়ার বীজ সংরক্ষণের জন্য প্লাস্টিকের কন্টেনে রেখে দিতে পারেন অযথা নষ্ট না করবেন না। এ বীজ যেকোনো মোদির দোকানে পাওয়া যেতে পারে । এই বীযে আছে  ভিটামিন খনিজ ফ্যাটি এসিডের মত সমৃদ্ধ উৎস এই বীজে ক্ষতিকর  ঝুঁকি কমায়। তার মধ্যে অন্যতম হলো ক্যান্সার।

আরো পড়ুনঃদেশি লাল আলুর পুষ্টিগুন ও ১৫ টি উপকারিতা

কুমড়ার বীজের পুষ্টিগুণ সমূহ 

কুমড়ার বীজে ১৭টি স্বাস্থ্যগুণ ও উপকারিতা আছে, কুমড়ার বীজে পুষ্টিগুণের কোন কমতি নেই ।যেমন কুমড়ার বীজ হলো খনিজ জিংক পটাশিয়াম ম্যাঙ্গানিজ ও ভিটামিন এর মত অসংখ্য পুষ্টিগুণ দারা শক্তিশালী  বীজের  উৎস হিসেবে কাজ করে। 

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে যেটা এন্টি এক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে থাকে 

কুমড়ার বীজে আছে ফরফরাস ম্যাগনেসিয়াম পটাশিয়াম ও আয়রনের মত দামি  খনিজ উৎস 

কুমড়ার বীজের পুষ্টি তথ্য সম্পর্কে নিচে বর্ণনা দেয়া হলো। 

কুমড়ার বীজ ক্যালরিযুক্ত পুষ্টি গুণ সমূহ

কুমড়ার বীজে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি যুক্ত ১৮টি কেসিএল থাকে এক চতুরাংশ শুকনো কুমড়ার বীজ পরিবেশন করা যায় যেটা শরীরকে সুস্থ ও সাবলীল রাখতে সাহায্য করে ।

প্রোটিনে ভরা কুমড়ার বীজের পুষ্টিগুণ 

কুমড়ার বীজ পুস্টি গুণের মধ্যে অন্যতম একটি বীজ ,কুমড়ার বীজে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন আছে । প্রতিটি পরিবেশনে প্রায় ১০গ্রাম প্রোটিন সরবরাহ করে থাকে। 

কুমড়ার বীজে ফ্যাট কমায় 

কুমড়ার বীজে বারটি উপকারিতা ও  স্বাস্থ্যকর পুষ্টিগুণ  আছে।কুমড়ার বীজ ফ্যাট কমায় ১৬% যেটাকে আমরা চর্বি বলে থাকি । কুমড়ার প্রতিটি বীজ পরিবেশনের সময় প্রায় ১৬ গ্রাম চর্বি মুক্ত রাখে। 

কুমড়ার বীজ পুষ্টি গুণের মধ্যে শর্করা 

কুমড়ার বীজে বারোটি স্বাস্থ্যকর পুষ্টিগুণ আছে তার মধ্যে শর্করা হল অন্যতম । কুমড়ার বীজে প্রতিটি পরিবেশনের ক্ষেত্রে পুষ্টিগুণ শর্করার  ৩ গ্রাম কার্বোহাইডট থাকে ।

কুমড়ার বীজে  ফাইবারের ভূমিকা 

কুমড়ার বীজ  স্বাস্থ্যকর উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ এর মধ্যে ফাইবারের উপকারিতা অন্যতম কার্যকরী ভূমিকা পালন করে । কুমড়ার বীজে প্রতিটি পরিবেশনে প্রায় ২ গ্রাম ফাইবার থেকেই থাকে।

 কুমড়ার বীজে কোন চর্বি  পদার্থ থাকে না যেটা ওজন কমাতে সাহায্য করে।এবং নতুন সংযোজন তৈরি করে তুলে।কুমড়ার বীজ পরিমিত খাওয়া উচিত কারণ ,এ তে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি থাকে তাই নিয়মিত খাওয়া যুক্তিযুক্ত।

কুমড়ার বীজে স্বাস্থ্য উপকারিতা সমূহ  

কুমড়ার বীজ.১৭টা যে স্বাস্থ্যকর উপকারিতা রয়েছে সেগুলো সরাসরি খাদ্যের সাথে সংযোজন করে ব্যবহার করা যায় ।এই বীজগুলো রোস্ট করে খেতে পারবেন এগুলোকে বিভিন্ন রকমের রেসিপি বানিয়ে খেতে পারবেন তবে শর্ত হলো  এই কুমড়ার বীজ কে ভাজা করে খেলে অনেক উপকারিতা আছে। কুমড়ার বীজ টোস্ট করে করে খেলে অনেক উপকারিতা আছে। অতিরিক্ত কুমড়ার বীজ খাওয়া যাবে না আর বেশি খাওয়া উচিত নয়। ডায়েটের জন্য বিশেষ করে। 

সম্ভাব্য উপকারিতা গুলো বর্ণনা করা হলো 

ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায় কুমড়ার বীজ 

কুমড়ার বীজের উপকারিতার মধ্যে অন্যতম উপকার হলো ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায় । কুমড়ার বীজ এ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম যা খাদ্যের অতিরিক্ত উপাদান ও শর্করা মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। কুমড়ার বীজে   শর্করা  মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে ,এ কুমড়ার বীজ ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য খুবই ভালো একটি খাদ্য।এ কুমড়ার বীজে ডায়াবেটিস মেলিটাচ পরিচালনা করে পরোসিস  রোগীদের উপকার করে থাকে ।এই কুমড়ার বিজে ডায়াবেটিকে  সঠিক নিয়ন্ত্রণ করে রাখে ।

 আরো পড়ুনঃআদার উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম জানুন

কুমড়ার বীজ  আন্টি ইনফ্লামেন্টারি বৈশিষ্ট্য 

কুমড়ার বীজে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান আছে সে উপাদানগুলো শরীরের কোষগুলোর ক্ষতি ও প্রদাহ থেকে রক্ষা করতে পারে।কুমড়ার বীজ ফাইবারে একটি সমৃদ্ধ উৎস হলো  এই বীজে প্রদাহ বিরোধী বৈশিষ্ট্যকে সাহায্য করে। এই গুনটি যকৃত মুত্রাসায় এবং জয়েন্ট গুলির রোগ প্রতিরোধে ক্ষমতা রাখে। এটা হচ্ছে কুমড়ার বীজের আরেকটা  অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতা। 

কুমড়ার বীজে  হার্ট ফ্যাংশন সমর্থন করে

কুমড়ার বীজ স্বাস্থ্যকর উপকারিতার মধ্যে  এন্টি এক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে তার মধ্যে হৃদ রোগের জন্য খুবই ভালো কাজ করে থাকে। এ কুমড়ার উপস্থিতি এন্টি এক্সিডেন্ট হৃদপিন্ড কে বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা করে। ম্যাগনেসিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে যেটার মূল কারনই হলো হৃদরোগের ঝুঁকি কমানো অর্থাৎ হার্ট অ্যাটাক কমাতে সাহায্য করে কুমড়ার বীজ এটি হচ্ছে অন্যতম একটি উপকারী ভেষজ ওষুধ নামে ডাকা যায়। 

কুমড়ার বীজ খেলে ঘুম ভালো হয় 

কুমড়ার বীজ হলো উপাদানের একটি পাওয়ার হাউজ এখানে রয়েছে ট্রিপ টুফান ও অ্যামিনো এসিড  প্রচারক হিসাবে কাজ করে কুমড়ার বীজে  তামা জিংক গুরুত্বপূর্ণ উপাদান আছে এগুলো ঘুমকে প্রশান্তিময় করে তোলে ম্যাগনেসিয়াম উপরোক্ত  রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে যা অনিদ্রা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করতে থাকে।

 আরো পড়ুনঃখালি পেটে ইসুবগুলের ভুষি খেলে ২০ টি  উপকার

কুমড়ার বীজ ক্যানসার প্রতিরোধক এর বৈশিষ্ট্য 

কুমড়ার বীজ স্বাস্থ্যকর উপকারিতার মধ্যে অন্যতম উপকারিতা হ্যালো ক্যানসার প্রতিরোধক এর এন্টিবায়োটিক হিসেবে কাজ করে থাকে কুমড়ার বীজ প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি এক্সিডেন্ট রয়েছে বিভিন্ন রকমের ক্যান্সার থেকে রক্ষা করে যেমন ক্যান্সারে কোষের বৃদ্ধি প্রতিরোধে স্তনের ক্যান্সার বৃদ্ধি এবং প্রটেস্ট ক্যানসারপ্রতিরোধে সবচাইতে ভালো কার্যকারিতা রয়েছে। 

কুমড়ার বীজ ওজন নিয়ন্ত্রনে সহায়ক 

কুমড়া বীজের স্বাস্থ্যকর উপকারিতা গুলোর মধ্যে ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক ভূমিকা পালন করে কুমড়া বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং প্রোটিন যা অল্প বীজ খেলে একজন ব্যক্তি পূর্ণতা তৃপ্তি অনুভব করে আর কুমড়া বীজে দীর্ঘ সময় পর্যন্ত ক্ষুধা মেটাতে সাহায্য করে থাকে যা সারাদিন খাবার মেটাতে সাহায্য করতে পারে ক্যালরির পরিমাণ কমিয়ে ওজন কমাতে ও সাহায্য করে কুমড়ার বীজ। 

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় কুমড়ার বীজে

কুমড়ার বীজার উপকারিতার মধ্যে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যে কাজ করে আসছে তার ভূমিকা অতুলনীয়।কুমড়ার বীজ  কে ভেষজ ওষুধের বীজ হিসেবে বলার  কারণ এটি অনেকগুলো অসুখের ওষুধ হিসেবে কাজ করে থাকি বিভিন্ন রকমের সংক্রামক থেকে রক্ষা করে কুমড়ার বীজ উপকারিতার মধ্যে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল ও এন্টি ফাঙ্গোল এবং আন্টি  ভাইরাল বৈশিষ্ট্য আছে তাই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে থাকে। 

হাড়ের স্বাস্থ্য সমর্থন করে কুমড়ার বিজে

কুমড়া বীজে স্বাস্থ্যকর উপকারিতার মধ্যে হাড়ের স্বাস্থ্য সমর্থন করে। বর্তমান সময়ের ক্ষতিকারক অসুখী হল হাড়ের সমস্যা ।এবং হাড়ের সমাধান নিয়ে আসে কুমড়ার বিজে। কুমড়ার বীজে প্রচুর পরিমাণে খনিজ পদার্থ আছে এটি হাড়ের জয়েন্টের জন্য ঘনত্বপূর্ণ হিসেবে  কাজ করে সহজ ভাষায় এটি হাড়ের ফেকচার এবং অস্টিও পরোসিসের মত অবস্থা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে এবং ম্যাগনেসিয়াম ঘাটতি আর ক্যালসিয়ামের ঘাটতি যুক্ত করে। যা দুর্বল হাড়কে মজবুত করতে সহ্য করে থাকে। 

কুমড়ার বীজ পুরুষের প্রজনন স্বাস্থ্য সমর্থন করে 

কুমড়ার বীজ এ যে স্বাস্থ্যকর উপকারিতা রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হলো পুরুষের প্রজনন সমর্থন করা কুমড়া বীজে প্রচুর পরিমাণে জিংক রয়েছে যা গর্ভাবস্থার জন্য খুবই ভালো কাজ করে থাকে দশটা রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে 

কুমড়া বীজে মা ও শিশুর সুস্থতা  উপকারিতা বৃদ্ধি করতে অতুলনীয় কাজ করে। এই কুমড়া বীজে শুক্রাণুর গুণগত মান উন্নত করতে সাহায্য করে এবং মূত্রনালী সংকরমন  রোধ ভূমিকা রাখে ।পুরুষদের  গুণগত মান উন্নত ও উর্বরতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। 

আরো পড়ুনঃকাঁচা আমলকি খাওয়ার নিয়ম ও ২০টি উপকারিতা জানুন

কুমড়ার বীজ মহিলাদের প্রজনন স্বাস্থ্য সমর্থন করতে ভূমিকা রাখে 

কুমড়া বীজে স্বাস্থ্যকর যে উপকারিতা রয়েছে ।তার কারন হলো কুমড়ার বীজের প্রচুর পরিমাণে জিংক থাকে গর্ভাবস্থায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে । মেধা শক্তি বিকাশে কুমড়ার বীজের অনেক ভূমিকা রয়েছে । এজন্য  গর্ভাবস্থায় মহিলাদের কুমড়া বীজের  খাবার গ্রহণ করা প্রয়োজন এত করে কুমড়ার বীজ মেনোপেজো কালিন অস্টিও পরোসিস রোগ  প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। 

কুমড়ার বীজ চুল ও ত্বকের  জন্য ভালো 

কুমড়া বীজের স্বাস্থ্যকর উপকারিতার মধ্যে অন্যতম শারীরিক যেগুলো উপকারিতা আছে তার মধ্যে চুল ও ত্বকের জন্য এবং চুলকে ঝল মলে ও কালো মসৃণ করে। এ কুমড়ার এতে কমলো ও বলিরেখা মুক্ত করে থাকে এর এন্টি ইনফ্লেমেন্টরি  ব্রন প্রতিরোধে সাহায্য করে এবং ত্বকের সংক্রামক কমায় ও মানসিক চাপ কমায় ।

কুমড়ার দুশ্চিন্তা ও বিষণ্ণতা কমায় 

কুমড়া বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম এই ম্যাগনেসিয়ামের কারণে মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে  এবং মনকে স্তব্ধতা করে বা শান্ত করে রাখে এবং দুশ্চিন্তা ও বিষণ্ণতা  লক্ষণ গুলি দূর করে ফেলে। 

উপসংহার বা লেখকের বক্তব্য

কুমড়া বীজের উপকারিতা গুলোর মধ্যে ওপরে  আটিকেলে যা বর্ণনা করা হয়েছে এগুলো অনূসারে যদি বীজগুলো খাওয়া যায় । তাহলে অনেক অসুখ থেকে আপনি মুক্তি পেয়ে যাবেন।   এটি খাওয়ার জন্য এনার্জি বার এর প্রয়োজন। তবে আমাদের উচিত  কুমড়ার বীজ পরিমাণ মতো খাওয়া যেমন উদাহরণস্বরূপ ওষুধ যেমন কার্যকরী রোগ প্রতিরোধে ভুমিকা পালন করে তেমনি কুমড়ার বীজ কার্যকারীভুমিকা পালন করে  কিন্তু যদি অতিরিক্ত খাই সে ক্ষেত্রে হিতে বিপরীত হতে পারে। 

সুতরাং বলা যায় যে কুমড়ার বীজ ছেলেদের শুক্রাণু সতেজ থাকবে আবার মেয়েদের শুক্রানু সতেজ থাকবে তাই দেহের এবং মনের শারীরিক চাহিদা মিটানোর জন্য কার্যকারী ভূমিকা পালন করে  তাই আশা করছি আর্টিকেলটি সবার জন্য উপকারে আসবে ।